back to top
4 C
Toronto

ফেলে আসা দিন

জীবনের খেরোখাতাঃ এলোমেলো পংক্তিমালা-পর্ব ১১

(একাদশ পর্ব ) লেখার বিষয়বস্তুর কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিল না । রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে চৌকিদার এবং বংগভবন, গণভবন থেকে গ্রামের পর্ণকুটির পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো আমার লেখার সীমানা। সমসাময়িক পত্রপত্রিকার রিপোর্ট, কলাম, ফিচার, চিঠিপত্র, সাহিত্য-সাময়িকী, সম্পাদকীয়, উপসম্পাদকীয় ইত্যাদি ছিল...

জীবনের খেরোখাতাঃ এলোমেলো পংক্তিমালা-পর্ব ১০

(দশম পর্ব ) 'দৈনিক সংবাদ' পত্রিকার সকল কথা  বলা হয়নি, বলতে পারিনি। এখন দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকা নিয়ে কিছু আলোচনা করবো। কেমন ছিল জনকণ্ঠ পত্রিকা, তার মানুষজন! দৈনিক জনকণ্ঠে আমার লেখার ধরণ কেমন ছিল?  তখনকার পত্রিকা...

জীবনের খেরোখাতাঃ এলোমেলো পংক্তিমালা-পর্ব ০৯

(নবম পর্ব ) বংশাল টু পল্টন। কত কথা, কত স্মৃতি। লেখা ও পত্র-পত্রিকার কথা বলতে গেলে মূলত দৈনিক সংবাদের স্মৃতি-কথাই বেশি মনে পড়ে। এক সময়ে দৈনিক সংবাদের নাম শুনলেই মনে করা হতো, এটি একটি প্রগতিশীল...

জীবনের খেরোখাতাঃ এলোমেলো পংক্তিমালা-পর্ব ০৮

(অষ্টম পর্ব ) "পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি"  বলে দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিল সুকান্ত। সেই দুনিয়া কাঁপানো কবির মূল্যায়ণ কী হওয়া উচিত?  সৌভিক রেজা কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের কী মূল্যায়ণ করলেন? চিঠিপত্র কলামে অনুরূপ জোড়ালো প্রতিবাদ করেছি। ...

জীবনের খেরোখাতাঃ এলোমেলো পংক্তিমালা – পর্ব ০৭

(সপ্তম কিস্তি) দৈনিক সংবাদ পত্রের চিঠিপত্র কলামকে সেকালে (আমার কৈশোর কিংবা উঠতি যৌবনে) অনেক গুরুত্ব প্রদান করা হতো। জনমতের একটা অন্যতম প্রতিফলন হিসেবে বিবেচনা করা হতো। হেলাফেলার বিষয়বস্তু বলে উড়িয়ে দেয়া হতো না। এর একটা...

আনন্দের সেই ঈদঃ

আমাদের ঈদ ছিল অন্য রকম আনন্দের। বাড়ীটা ছিল আমাদের চার কাকার ও আমার বাবার। সাথে আরোও আছেন আমার চাচাত ভাই ও তাদের ছেলে মেয়েরা, সুতরাং ডাল পালা বেড়ে বাড়ীটা জম জমাট। সারাদিন খেলা আর...

জীবনের খেরোখাতাঃ এলোমেলো পংক্তিমালা-পর্ব ০৪

(চতুর্থ কিস্তি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে ১৯৭৭ সনের শেষদিকে ঢাকা শহর ত্যাগ করি । কিন্তু লেখালেখি ছাড়িনি কখনো। শ্রীমঙ্গল কলেজের অধ্যাপনা এবং মফস্বল শহরে চাকুরী করে ১৯৯২ সনে ঢাকা ফিরে আসি। তখন আমার মুভমেন্ট...

আমাদের ছোট্ট গ্রাম:

বাংলাদেশে ৬৪ হাজার গ্রাম রয়েছে তন্মধ্যে "এনায়েতপুর" একটা ছোট্ট গ্রাম । কয়েকটি বাড়ি নিয়ে এই গ্রামটি এবং 20/25 মিনিট হাঁটলে সব ক'টা   বাড়ি ঘুরে আসা যেতো ।এ গ্রামে হাতে গনা কিছু লোক,মনে হতো একটি...

যখন পীরের মুরিদ ছিলাম – পর্ব ২

অবশেষে বিশ্ববিদ্যালয় গ্রীষ্মের ছুটির সময় মেজো সম্মন্ধি ও তার বন্ধুদের  সাথে যশোরের বেনাপোলে স্থল বর্ডার দিয়ে ইন্ডিয়া প্রবেশ করলাম। জীবনে প্রথম দেশের বাইরে যাচ্ছি ,তাই বেশ উত্তেজনা বোধ করছিলাম। বর্ডার থেকে ভাড়া করা টাটাসুমো...

যখন পীরের মুরিদ ছিলাম-পর্ব ১

বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের কারণে পেয়েছি দীর্ঘতম ছুটি ! ইহজীবনের দীর্ঘতম ছুটি !! ছাত্রজীবনের শেষ করে কর্মজীবনে প্রবেশের পর এতো বড় ছুটি তো আর কখনও পাইনি। তবে ছুটি কাটানো বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। সারাদিন ঘরে...