(অষ্টম পর্ব )

“পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”  বলে দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিল সুকান্ত। সেই দুনিয়া কাঁপানো কবির মূল্যায়ণ কী হওয়া উচিত?  সৌভিক রেজা কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের কী মূল্যায়ণ করলেন? চিঠিপত্র কলামে অনুরূপ জোড়ালো প্রতিবাদ করেছি।  সৌভিক রেজার সাথে দেখা করতে, বাবর ভাইসহ, কয়েকবার সংবাদ অফিসেও গিয়েছি । আরও অনেকে আমাকে সমর্থন করে দৈনিক সংবাদের চিঠিপত্র কলামে    লিখেছিলেন। লেখালেখি বেশি হয়ে যাওয়ার কারণে বিভাগীয় সম্পাদক নোটিশ দেন। তিনি লিখলেন, ” এ বিষয়ে আর কোনো চিঠি প্রকাশ করা হবে না।”

আমার লেখা  “সুকান্তঃ কবি ও মানুষ”  গ্রন্থের সমালোচনায় সৌভিক রেজা ঈর্ষান্বিত হয়ে বলেছেন,

“সুকান্তকে নিয়ে কম লেখা হয়নি ; তার কবিতার মূল্যায়ণ, ব্যাক্তি সুকান্তকে নিয়ে স্মৃতিচারণ গ্রন্থ, কোনোটিরই কমতি নেই। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে সুকান্তর রচনাবলী পাঠ্য পুস্তকের মর্যাদায় সমাসীন। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে জনাব সামাদ সিকদার রচিত সমালোচনামূলক গ্রন্থ ” সুকান্তঃ কবি ও মানুষ”। লেখকের ভাষ্য অনুযায়ী এই গ্রন্থ তাঁর দীর্ঘ পনের বছরব্যাপী সুকান্ত সাহিত্যকর্ম বুঝতে চেষ্টা করবার ফসল। মোট ১৭টি অধ্যায়ে রচিত এই গ্রন্থে লেখক (সামাদ সিকদার) সুকান্ত ভট্টাচার্য্য সম্বন্ধে অনেক কথাই বলেছেন ; তবে নতুন কোনো কথা শোনাতে পারেননি। ”

আমার বক্তব্য হলো, কী শুনালাম?   কী বললাম? ৭ ফর্মার ১১২ পৃষ্ঠার একটি গবেষণাধর্মী বইতে কী লিখলাম?  সুকান্তর প্রতি তীব্র ক্ষোভ থেকেই কি তার এরূপ মন্তব্য? সুকান্ত চর্চা বেশি হয়ে যাচ্ছে বলেই কি তার এতো মর্মপীড়া?  সুকান্তর ওপর প্রকাশিত গ্রন্থ বেড়ে যাচ্ছে বলেই কি তার এমন ধরনের অশোভন মূল্যায়ণ? সুকান্তর ওপর লেখালেখি বেশি হলে তার কী ক্ষতি?

বইটি প্রসঙ্গে একটি কথা না বললেই নয়। বইটির প্রকাশক ” বস্তু প্রকাশন”-এর স্বত্বাধিকারী শ্রদ্ধেয় আজিজ মেহের ভাই ১৯৯৫ খ্রীঃ সনেই ভারতের কলকাতা গিয়েছিলেন। তিনি “সুকান্তঃ কবি ও মানুষ ” বইটি সাথে করে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি কবি সুভাস মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যসহ কয়েকজন প্রগতিশীল কবি, লেখক ও বুদ্ধিজীবীকে বইটি উপহার দেন।

বইটি হাতে পেয়ে কবি সুভাস মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন,

“তোমাদের  বাংলাদেশে সুকান্তকে নিয়ে এতো ভালো কাজ হয়! তার সামগ্রিক কাজের মূল্যায়ণতো  আমাদের ভারতেও হয়নি। এটি একটি কাজের মতো কাজ হয়েছে। লেখকের প্রতি আমার শুভেচ্ছা। ”

রাজনীতিক, কবি ও সুকান্তর ভাতিজা  বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বইটি হাতে পেয়ে বলেছিলেন, ” এটি একটি বিরাট  কাজ। সামাদ সিকদার কে? তিনি প্রচুর কষ্ট করেছেন। আমি বইটি আমার ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারে রাখবো এবং মনোযোগ দিয়ে পড়বো। তুমি (আজিজ মেহের) পরের বার আসলে সুকান্ত বিষয়ে আলাপ করবো।  এ বইয়ের লেখককে সাধুবাদ জানাই । ”

সেই বইটিকে সৌভিক রেজা   বলেছেন,
“এই গ্রন্থে লেখক সামাদ সিকদার স্ববিরোধীতায় আক্রান্ত, বিশেষ করে নিজস্ব বক্তব্য প্রদানের ক্ষেত্রে।”
তিনি আরও বলেছেন,
“এই গ্রন্থে লেখক সুকান্তর জীবন  সম্পর্কে নতুন কোনো তথ্য দিতে পারেননি। কাব্যক্ষেত্রে সুকান্তর বিশিষ্টতা কোথায় – সেই বিষয়েও যথার্থভাবে নতুন কোনো দৃষ্টিকোণ থেকে আলোকপাত করতে লেখক ব্যর্থ হয়েছেন।… কবি হিসেবে যেসব পাঠক ও সমালোচক সুকান্তকে মর্যাদা দেন এই গ্রন্থ তাদের খানিকটা লজ্জাই দেবে, অতিরিক্ত শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে গিয়ে সামাদ সিকদার সুকান্তকে তাদের অন্তরের বরাসন থেকে নামিয়ে দিয়েছেন বোধ করি। ”

কীভাবে?  সে বিশ্লেষনে যাননি তিনি।  এমন আক্রমনাত্মক পুস্তক সমালোচনা আমি আর দ্বিতীয়টি দেখিনি। আমি অনেক বইয়ের রিভিউ করেছি। এই গ্রন্থসহ আরও অনেক বইয়ের সমালোচনা অন্যরা করেছেন। কিন্তু এমন অনৈতিক  কাজকারবার দেখিনি।

বই সমালোচনার কতগুলো মৌলিক নীতি আছে। যেমন – বইয়ের পরিচয় ও বিষয়বস্তু্ু পাঠকের নিকট তুলে ধরা। ভুল-ভ্রান্তি চিহ্নিত করে লেখক- পাঠককে সহায়তা করা। ভালো লাগা অংশটুকুর প্রশংসা করা। গঠনমূলক মন্তব্য, সমালোচনা ও বুদ্ধিবৃত্তিক ( ইনটেলেকচুয়্যাল’) আলোচনা-সমালোচনা করা। সৌভিক রেজা বোধ  হয় এ বিষয়গুলো ইচ্ছে করেই এড়িয়ে গিয়েছন। তিনি কোনোকিছুর ধার ধারেননি। তিনি সমালোচকের গন্ডী থেকে বেরিয়ে এসে সুকান্ত ও আমার প্রতি ব্যাক্তিগত আক্রমণ করেছেন। কেন তিনি এরূপ অনৈতিক আচরণ করলেন, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন৷

“সুকান্তঃ কবি ও মানুষ ”   গ্রন্থের অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি  যা এখনও আমার সংগ্রহে আছে তা যদি ছাপা হতো,  তাহলে গ্রন্থের আকার ৩০০ পৃষ্ঠা ছাড়িয়ে যেত। ঐখানে সুকান্তের সাথে বাংলাদেশ ও ভারতের ষাট-সত্তরের দশকের কবিদের একটি তুলনামূলক আলোচনা ছিল। বাংলাদেশের  সৈয়দ হক, গুণ, রফিক আজাদ, আবদুল মান্নান সৈয়দ প্রমুখ অনেক কবির সাথে সুকান্তর তুলনামূলক আলোচনা ছিল। সকল বিষয়বস্তুু (মেটার ) নিয়ে বইটি প্রকাশিত হলে, এই সমালোচক কী বলতেন?  কী করতেন? বোধ হয় হিংসায় জ্বলেপুড়ে খাক হয়ে যেতেন।

কে এই শৌভিক রেজা?  এটা কি কোনো ছদ্মনাম?  আবুল হাসানাত সাহেবের সাথে ও  দৈনিক সংবাদ অফিসে যোগাযোগ করে জানতে চেয়েছিলাম, সৌভিক রেজা কে? খোঁজ পাইনি। সমালোচনার কিছু মূলনীতি ও রীতিপদ্ধতি নিয়ে তার সাথে আলাপ-আলোচনা করতে চেয়ে ছিলাম। কিন্তু হলো না। তারপরও ঐ বিষয়ে, সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য এখানে তুলে ধরছি। পুস্তক সমালোচনার এ সকল মূলনীতির ধারেকাছেও যাননি সৌভক রেজা।

নিম্নে বর্ণিত রেফারেন্সে সমূহের সারসংক্ষেপঃ
বই আলোচনা, গ্রন্থ সমালোচনা, পুস্তক পর্যালোচনা যে নামেই ডাকি না কেন মূলত যে বিষয়টি এর উদ্দেশ্য তা হলো কোন একটি বইকে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা।
এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে পাঠ শুরু করার আগে বই হাতে নিয়ে যা করণীয়ঃ
শিরোনামঃ বই হাতে নেয়ার আগেই চোখে পড়ে তার শিরোনাম। তাই নামটি ভাল করে পড়ুন। একটু চিন্তা করুন। শিরোনাম পড়ে কিছু কি বোঝা যাচ্ছে?

প্রচ্ছদঃ বইয়ের প্রচ্ছদটার দিকে মনোযোগ দিয়ে তাকান। দেখুন তো বইয়ের নামের সাথে প্রচ্ছদের কোন মিল বা অমিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে কি না? প্রচ্ছদ হিসেবে কোন বিমূর্ত চিত্র নাকি কোন ফটোগ্রাফ ব্যবহার করা হয়েছে? রঙের ব্যবহারে মুন্সিয়ানার পরিচয় আছে কী?

ভূমিকা/ মুখবন্ধঃ বইয়ের এই অংশে লেখক বইটি লেখার পটভূমি, উদ্দেশ্য, কার্যবিবরণ ইত্যাদি উল্লেখ করে থাকেন।

সূচীঃ একটি বইয়ের বিভিন্ন আলোচ্য বিষয় এই অংশে সাজানো থাকে। এই সূচীপত্র দেখে বইটির আলোচ্য বিষয়ের ব্যাপ্তি, গুরুত্ব ইত্যাদি বোঝা যায়।

বইয়ের অবয়বঃ বইয়ের আকার, পৃষ্ঠার মান, পৃষ্ঠাসংখ্যা, বাঁধাই ইত্যাদি দেখে নেয়া দরকার।

এবার বইটি পাঠ করা শুরু করা যেতে পারে।  হাতের কাছে খাতা ও কলম প্রস্তুত অবস্থায় রাখতে হবে। চেয়ার টেবিলে বসে পড়ুন বা বিছানায় শুয়ে পড়ুন- খাতা কলম ছাড়বেন না। বইটি পাঠ করতে করতে যা কিছু আপনার মনোযোগ আকর্ষণ করবে তা লিখে ফেলুন, কোন শব্দ, কোন বাক্য বা কোন অনুচ্ছেদ (প্যারাগ্রাফ) পৃষ্ঠা নম্বরসহ লিখে ফেলুন।

ধরণ/ শ্রেণীঃ বইটি শিল্পসাহিত্যের কোন রীতির প্রতিনিধিত্ব করছে তা অনুভব করুন।

উদ্ধৃতিঃ বইটির কোন বাক্য বা অনুচ্ছেদ কি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে সেই অংশটুকু সঙ্গে সঙ্গে খাতায় উর্ধ্বকমার মধ্যে লিখে ফেলুন। পাশে ব্রাকেটের মধ্যে পৃষ্ঠা নম্বর লিখতে ভোলা যাবে না।

লেখকের ভঙ্গীঃ যে শ্রেণীর পাঠককে উদ্দেশ্য করে লেখা তাদের জন্য উপযোগী হয়েছে কী?

ভাষাঃ বইয়ের ভাষা কি সহজ, সরল, স্পষ্ট, প্রাঞ্জল, সাবলীল নাকি অস্পষ্ট, জটিল, অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহারে ভারাক্রান্ত।

পাদটীকা: বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোতে পাদটীকা বা ফুটনোট ব্যবহার করা হয়েছে কি না? ফুটনোটে উল্লেখিত তথ্য কতটা নির্ভরযোগ্য?

ছাপানোর মান স্পষ্ট নাকি দুর্বোধ্য তা খেয়াল করুন।

বানানের বিষয়ে লেখকের অবস্থান কীরূপ?

লেখক তার ধারণাটিকে কি পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করতে পেরেছেন?

এবার বইয়ের পর্যালোচনা সমালোচনা বিশ্লেষণ আলোচনা লেখার কাজটি শুরু করা যেতে পারে।

এখানে আলোচ্য বইয়ের বিষয় সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের গভীরতা, মানবিক বোধ, শব্দভান্ডার, বাক্য গঠনে সামর্থ, বিশ্লেষণ ক্ষমতা ইত্যাদির পরিচয় থাকবে।

আলোচনাটির একটি নাম ভাবুন।

নামচয়নে আপনার চিন্তার মৌলিকতা ও সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটান।

বইটি আমাদের কী শিক্ষা দেয়। বইটির নিবিড় পাঠ আমাদেরকে কী শিক্ষা দেয়, তার ব্যাখ্যা দিন।

সমস্ত বইটির একটি সারসংক্ষেপ উল্লেখ করুন। বইটি একাধিক অনুচ্ছেদ বা অধ্যায়ে বিভক্ত থাকলে প্রত্যেকটা অনুচ্ছেদের সারমর্ম আলাদা আলাদাভাবে বর্ণনা করুন। সারসংক্ষেপ বলতে মূলভাবকে বোঝানো হচ্ছে। একেবারে কয়েক লাইনের সারাংশ হলে হবে না।

লেখকের রচিত অন্য কোন বইয়ের সাথে আলোচ্য বইটির ভাষা, বিষয়বস্তু, উপস্থাপন ভঙ্গী ইত্যাদির তুলনা করতে পারেন।

লেখক সম্পর্কে তথ্য দিন। তার সাহিত্যিক জীবন, শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মজীবন, মানবিক বৈশিষ্ট্য, দার্শনিক বোধ ইত্যাদির উল্লেখ করতে পারেন।

বইটি কোন বয়সের বা কোন মানসিকতার পাঠকদের উপযোগী করে রচিত তা উল্লেখ করতে পারেন। তাহলে আপনার আলোচনা পড়ে পাঠকের বই বেছে নিতে সুবিধা হবে।

বইটি কি আপনি অন্যদের পড়তে বলবেন?

কোন বইয়ের কোন একটি মাত্র উপাদান হয়তো আপনাকে আকৃষ্ট করেছে; সেটাকেই আলোচ্য করে তুলতে পারেন।

লেখক এবং লেখকের বই- – এই বিষয়দুটোকে সংক্ষিপ্তাকারে উপসংহারে উল্লেখ করুন। সার্বিক বিবেচনায় বইটি সম্পর্কে সংক্ষেপে দুই একটা কথা উল্লেখ করে সমাপ্তি টানুন।

গ্রন্থ আলোচনার এই ধাপগুলোর প্রত্যেকটি মেনে চলতে হবে এমন কোন কথা নেই। শুধু খেয়াল রাখুন আপনার আলোচনা যেন বই পরিচিতিতে পর্যবসিত না হয়।

ব্যক্তিগতভাবে জানাশোনা আছে, কারও প্রতি অতিরিক্ত ভালবাসা বা ঘৃণা আছে, এমন কারও বই সমালোচনা না করা উচিত। কারণ আপনার ব্যক্তিগত আবেগের স্পর্শ লেখাটিকে একপেশে একঘেয়ে করে তুলতে পারে।

আবারও বলছি গ্রন্থ সমালোচনা করার জন্য আপনার জানার পরিধি, চিন্তাসামর্থ, বিশ্লেষণ দক্ষতা, ভাষাজ্ঞান, পাঠাভ্যাস ইত্যাদিই যথেষ্ট। কোন নির্দিষ্ট গণ্ডীর মধ্যে নিজেকে আটকে রাখা অনুচিত।

কুয়োর ব্যাঙের মতো নির্দিষ্ট ঘেরাটোপে বিচরণ না করে নিজের স্বাধীনচেতনাকে অর্গলমুক্ত করুন।

মোদ্দাকথা আপনি যে বইটির আলোচনা করছেন, সেই বইটি সম্পর্কে অন্যকে উৎসাহী করে তোলার মধ্যেই রয়েছে আপনার রচনাসামর্থের কৃতিত্ব।

A book review is a form of literary criticism in which a book is merely described (summary review) or analyzed based on content, style, and merit.[1] A book review may be a primary source, opinion piece, summary review or scholarly review.[2] Books can be reviewed for printed periodicals, magazines and newspapers, as school work, or for book web sites on the Internet. A book review’s length may vary from a single paragraph to a substantial essay. Such a review may evaluate the book on the basis of personal taste. Reviewers may use the occasion of a book review for an extended essay that can be closely or loosely related to the subject of the book, or to promulgate their own ideas on the topic of a fiction or non-fiction work.

রেফারেন্সঃ
১. ‘শ্রীশচন্দ্র দাশ’ রচিত ‘সমালোচনা’ প্রবন্ধ
২. শ্রীশচন্দ্র দাশ’ রচিত “সাহিত্য সন্দর্শন” বইয়ের ‘গ্রন্থপঞ্জী’
৩. ‘উজ্জ্বলকুমার মজুমদার’ রচিত “সাহিত্য ও সমালোচনার রূপ-রীতি” বইয়ের “সাহিত্যের বিচারে মূল্যায়নের স্বরূপ”
৪. গ্রন্থ পর্যালোচনা লেখার সহায়িকা – ড. কুর্ট হ্যাকেমার
৫. ডালহৌসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বই পর্যালোচনার নিয়মসমূহ

(চলবে)
৩০/ ০৫/ ২০২০,
রূপায়ণ টাউন, নারায়ণগঞ্জ।

আপনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন
এখানে আপনার নাম লিখুন