১৯৭৪  সনের কথা: কাজ করি ঢাকা শহরে বাংলাদেশ ইস্পাত প্রকৌশল সংস্থার এক প্রকল্পে    উইকেন্ডে বাড়ি যেতে হবে মাবাবা ভাইবোনকে দেখার জন্য।  অফিস থেকে বিকেলে কাঁধে  ব্যাগ ঝুলিয়ে লম্বা পা পেলে হেঁটে  গুলিস্তান গিয়ে বাসে উঠি।  বার বার হাতের ঘড়ির দিকে তাকাই নারায়ণগঞ্জ থেকে লঞ্চ ধরতে পারবো তো ? আমার মতো অনেকেরই ব্যস্ততা  লঞ্চ ধরার জন্য, বাসে তিল ধরণের জায়গা নেই।  কোনো রকমে বাসের হ্যান্ডেল ধরে দাঁড়িয়ে আছি। সামনের সিট থেকে কয়েকজন যাত্রাবাড়ীর মোড়ে নেমে যাচ্ছে; আমার মতো অনেকেই সিটে বসতে আগ্রহী।  ঠেলাঠেলি করে বসতে পারবো না ,বাসের হ্যান্ডেল ধরে ঝুলতে ঝুলতে শেষ পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল নেমে দৌড়ে কোনোরকমে লঞ্চে উঠে দেখি  গ্রামের আরো দুইজন বাড়ি যাচ্ছে। ভালোই হলো কথা বলতে বলতে লম্বা পথ কেটে যাবে।   

আমাদের লঞ্চ গন্তব্যস্থান মাছুয়াখাল পৌঁছতেই সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে; লঞ্চ থেকে নেমে নৌকা ভাড়া নিয়ে আস্তে আস্তে এগুচ্ছি  সামনেই নারায়ণপুর বাজার পৌঁছতেই মাঝিকে বলি এখানে কয়েক মিনিট রাখো। বাজারে গিয়ে চা খেয়ে মনে পড়লো বাড়িতে  মাবাবাখাবার কিছু  কী আছে ? বাজারে ঢুকে ইলিশ মাছ তরীতরকারি নিয়ে নৌকায় এসে মাঝিকে বলি চালাও জলদি জলদি। নৌকা তো ইঞ্জিন চালিত না, নৌকা তার নিজস্ব গতিতে আস্তে আস্তে চলছে ; দুদিকের গ্রাম নারায়ণপুর ,মেহরণতুলপাই , শাহিদাপূর, ফতেপুর, দোজানা পার হয়ে নিজেদের গ্রাম এনায়েতপুর পৌঁছতে রাত ৯টা কি ১০টা বাজে। মাঝিকে বিদায় করে ঘরের সামনে গেলেই মা দৌড়ে এসে বাজার ব্যাগ দেখে কত  খুশি হতো। দুইদিন পর আবার ফেরার ফালা, ভোর রাত্রে নৌকা নিয়ে যেতে হবে মাছুয়াখাল; তার পর লঞ্চ নারায়ণগঞ্জ এবং বাসে গুলিস্তান গেলে রিক্সা নিয়ে মেসে ব্যাগ রেখে অফিসে দৌড়। 

কিন্তু এই ভোর রাত্রে মা না খেয়ে যেতে দেবে না। খাবার ইচ্চে নেই, তারপর মায়ের আবদার রক্ষার জন্য একটু খেয়ে যেতে হবে।মা রাত জেগে গরম ভাত, আমার পছন্দের কই  মাছ ভাজি করেছে , এত ভোরে খাবার রুচি হয় না -কিন্তু না খেয়ে কী  আসতে পারি ? চারিদিকে ফজরের আজান দিচ্ছে, আমি নৌকায় উঠে নামাজ পড়বো- মা তো যে পর্যন্ত নৌকা দেখা যাবে, ঘাটে দাঁড়িয়ে থাকবে। মাছুয়াখাল এসে  ভাগ্য ভালো  যে লঞ্চ পেয়ে গেলাম।  

অনেক সময় বাড়ি থেকে নৌকা নিয়ে কচুয়া বাজার গিয়ে ঢাকার বাস নিতে হতো; তাও কুমিল্লা থেকে ঢাকা যেতে তিন ফেরি পার  হতে  অনেক সময় লেগে যেত।   অথবা কচুয়া থেকে চাঁদপুর বাসে গিয়ে লঞ্চে ঢাকা সদরঘাট নেমে রিক্সা নিয়ে মেসে পৌঁছে ব্যাগ রেখে অফিসে দৌড়।    

ঢাকা থেকে আমাদের বাড়ির দূরত্ব ৫০ মাইল হতে পারে।  কিন্তু যাওয়া আসা এতোই ঝুঁকিপূর্ণ যে ৬-৭ ঘন্টা লেগে যেত। অগ্রহায়ণ থেকে বর্ষার আগ পর্যন্ত  পায়ে হেঁটে  মাছুয়াখাল বা কচুয়া অথবা হাজীগণ গিয়ে ট্রেন বা বাস এবং চাঁদপুর থেকে লঞ্চে ঢাকা সদরঘাট যেতে হতো।      

আমার আজ মনে পড়ে একদিন বিকেলে  চাঁদপুর হয়ে ঢাকা যাবো।  চাঁদপুর বড় স্টেশনে গিয়ে কোনো লঞ্চ পাচ্ছি না।  দিকে নদীতে নম্বর সতর্ক সংকেত দেয়া হয়েছে। লঞ্চ ঘাটে অপেক্ষা করছি ;রাত ১০ কি ১১ হবে, একটা লঞ্চ যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।  আমরা অনেক প্যাসেঞ্জার লঞ্চে উঠে বসলাম , লঞ্চ ছেড়ে দিলো, মাঝ নদীতে যাওয়ার পর ঝড় উঠছে, নদীতে অন্ধকার, লোকদের চিৎকার এবং কারো কারো আজান দেয়াআল্লাহ হু আকবার, আল্লাহ হু  আকবার  মানুষের চিৎকারসারেং কোনোরকমে লঞ্চ নদীর কিনারায় এনে নোঙ্গর  করেছে। ভোর হওয়া পর্যন্ত আমরা লঞ্চে অপেক্ষা করছি।  

১৯৮১ সন আমি পাবনা চাকরি করিনগরবাড়ী ঘাট থেকে আরিচা ঘাট পর্যন্ত খেয়া পার হতে অনেক সময় ঘন্টা লেগে যেত। 

শুধু কি তাই ? ঢাকাচিটাগং সড়কের তিনটি সেতুর কোনটাই৭০ এর দিকে ছিল না।  এই তিন ফেরি পার হতে তিন ঘন্টা ধরে রাখতে পারেন।  কি যে জনগণের ভোগান্তি যার কোনো শেষ নেই।    

বর্ষাকালে বাড়ি গেলে বাড়ি থেকে সে বাড়ি যেতে হলে নৌকা অথবা বাঁশের সাঁকো দিয়ে খাল পার হতে হতো।   বর্ষার মৌসুমে মনে হতো আমাদের গ্রামের প্রতিটি বাড়ি যেন এক একটা ছোট্ট দ্বীপএক বাড়ির সঙ্গে অন্ন বাড়ির বাঁশের সাঁকো  দিয়ে জোড়া লাগানো পার হতে গিয়ে  একটু বেখেয়ালি হলে বা কেউ যদি দুষ্টমি করে পিছন  থেকে সাঁকো নাড়া  দেয়, টুপুস করে পানিতে পড়তে পারি। আমি একবার  কানাডা থেকে বাড়ি গিয়েছি পরিবার নিয়েসাঁকো পার হতে পারছি না।  আমাদের গ্রামের রাহিম চাচা নৌকার ব্যবস্থা করে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিলেননতুবা খালে টুপুসএইতো ছিল আমাদের বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা।     

আমাদের নর্থ বেঙ্গলের সঙ্গে ঢাকার কোনো সংযোগ ছিল না। যারা খরস্রোতা যমুনা নদী খেয়া পারাপারের মাধ্যমে  নগরবাড়ী হয়ে পাবনা, বগুড়া  রাজশাহী  একবার গিয়েছেন, তারা স্বীকার করবেন যে নর্থ বেঙ্গলের সঙ্গে ঢাকার কোনো সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল না।   

আমি যা কিছু আলোচনা করলাম, অনেকেই বলবেন এতো ১০% যোগাযোগ ব্যাবস্থার কথা মাত্র বললাম, বাকি ৯০% তো বাকি থাকলো  

আমি গত ৪০ বৎসর দেশের বাইরে নাইজেরিয়া , USA  এবং কানাডা মিলিয়ে রয়েছি।  প্রতি দুই বা তিন বৎসর পর পর যতবার দেশে গিয়েছি কিছু না কিছু পরিবর্তন নজরে পড়েছে। 

ঢাকা থেকে বাড়ি কচুয়া ৫০ মাইল যাইতে আজকাল ঘন্টা লাগে না, দুই ঘন্টায় গাড়ি বা বাস করে  যাওয়া যায় মাননীয় ডক্টর মহিউদ্দিন খান আলমগীর কচুয়া থানার একজন রূপকার। তিনি গ্রামকে শিক্ষা, স্বাস্থ , যোগাযোগ ব্য ব্যবস্থায়   যে ভাবে এগিয়ে দিয়েছেন তা উপজেলার জনগণ বহুদিন স্বরণ করবে। কচুয়া আমাদের ছোট সময় একটা অনুন্নত থানা ছিলনা ছিল যোগাযোগ ব্যবস্থা , না ছিল শিক্ষায় উন্নত।  মহিউদ্দিন সাহেবের অক্লান্ত পরিশ্রমে উপজেলার চেহেরা পাল্টিয়েছে।এই উপজেলায় ৭টি কলেজ, একটা পলিটেকনিক এবং একটা কারিগরি বিদ্যালয় রয়েছে, বাকি স্কুল ও মাদ্রাসার কথা নাইবা বললাম। । 

) আজকাল বাড়ির কাছে গিয়ে খাল পার হতে নৌকা ডাকতে হয় না, পাকা সেতু দেয়া হয়েছে

) এই বাড়ি থেকে ওই বাড়ি যাইতে বাঁশের সাঁকো পারাপার হতে হয় না, প্রতিটি বাড়ির সঙ্গে পাকা সেতু  ও রাস্তা করে দিয়েছেন। গ্রামে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, টেলিভিশন ,ফ্রিজ ও  গ্যাস সিলিন্ডার চুল্লি লাগানো হয়েছে। সেদিন আমার বাড়ির এক জনকে  কুশলাদি জানতে ফোন করেছিলাম -সে বলে ভাই , আপনার ছবিতো দেখি না।  হায়রে তুমি মোবাইলে আমার ছবি দেখতে চাও ? ১৯৮৬ র দিকে আমি আমেরিকাতে -বাংলাদেশে গ্রামে চিঠি দিলে ২-৩ মাস লেগে যেত উত্তর পেতে।     

) রাস্তার এতো উন্নতি হয়েছে যে প্রতিটি বাড়িতে গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়।  

) নগর বাড়ি আরিচা খেয়া   পারাপারের কথা চিন্তা করতে হয় নাযমুনা সেতু হওয়াতে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। নর্থ বেঙ্গল থেকে রেলে সিরাজগঞ্জ এসে যমুনা পার হওয়ার কথা ভাবতে হয় নাসরাসরি ঢাকানর্থ বেঙ্গল ট্রেন ব্যবস্থা হয়েছে।       

) ঢাকা চিটাগাং রাস্তায় তিনটা ফেরি পার হওয়ার দুশ্চিন্তা করতে হয় নাপাক্কা সেতু হয়েছে। 

অফিস থেকে বের হয়ে বাড়ি যেতে হবেবাস, লঞ্চ, নৌকা সবের চিন্তা করতে হয় না। যোগাযোগ ব্যবস্থা এতো সুন্দর হয়েছে, যখন তখন যেখানে খুশি যাতায়াত করা যায়।     

আমি যখনই কিছুদিনের জন্য দেশে যাই, কিছু না কিছু পরিবর্তন নজরে পরে। দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫১ বৎসর , আমরা বিভিন্ন সময় সরকারের বিরুদ্ধে যত অপবাদ দেই না কেন – মূলত সব সময়ই দেশে কিছু কাজ হয়েছে।

পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রসঙ্গ

কে প্রথম নিয়ে চিন্তা করেছিল, কে প্রথম ভিত্তি প্রস্তর দিয়েছিলো,  সব অবান্তর চিন্তা  না করে, একটা সাহসী বিশাল কাজ করা হয়েছে দেশের জন্য, এতে কারো দ্বিমত নেই। যে সরকার ভালো  কাজ করবে, তাকেই কাজের জন্য প্রাপ্য সম্মান দেয়া প্রয়োজন।  মনে রাখবেন রাজনৈতিক যে দলই আপনি সমর্থন করেন না কেন ? যে সরকার জনগণের কাজ করে এবং তার ভালো কাজের প্রাপ্য সম্মতি দেয়া আপনার, আমার, সবার প্রয়োজন।  এতে সরকার কাজের উদ্দীপনা পাবে এবং আরও ভালো কাজ করবে। 

যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে একটি দেশ ধ্বংস ও হতে পারে। পিছনে তাকালে দেখা যাবে, অতীতে সঠিক  নেতৃত্বের অভাবে অনেক দেশ ধ্বংস হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে।   

এটা বর্তমান সরকারের গৌরব এবং  দেশের আপামর জনতার গৌরব । পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে অঞ্চলের উন্নতি সাধিত হলে জনগণের  উপকারে আসবে।  

) অঞ্চলকে যদি শিল্পায়িত করা হয়  – এতে ঢাকা শহরের উপর  নির্ভরশীলতা হ্রাস পাবে।  বাংলাদেশে (ঢাকা) এই একটি মাত্র শহর অতি ঘনবসতি সম্পন্ন।  এই শহর থেকে ধীরে ধীরে শিল্প, ব্যবসা সরিয়ে নেয়া দরকার- এতে জনবসতি হ্রাস পাবে, সুস্থ্য পরিবেশ ফিরে আসবে।  ১৯৬০-৬৫ র দিকে নদীর পানি এত পরিষ্কার ছিল, আমরা নদী থেকে  পানি উঠিয়ে নিয়ে পান করতাম ।  আজকাল ফ্যাক্টরি ময়লা আবর্জনা নদীতে ফেলে পানি পানের অযোগ্য করা  হয়েছে।তাছাড়া দৈনিক শত শত লঞ্চ নদী পথে হাজার হাজার যাত্রী ও মালামাল নিয়ে যাতায়াত করে , ইঞ্জিনের পোড়া তৈল এবং যাত্রীদের মলমূত্র থেকে অহরহ নদীর পানি দূষিত হচ্ছে।  যাতায়াত (সড়ক)  ব্যাবস্থার উন্নতি হলে একদিকে লোকজনের ভোগান্তি হ্রাস পাবে এবং অপর দিকে পরিবেশ ভালো হবে। ঢাকা শহরে আজকাল মেট্রো লেন করে যাতায়াতের সুবিধা করা হচ্ছে ।  কিন্তু বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ; আঞ্চলিক শহরগুলিকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়ে শিল্প এবং ব্যবসা বাণিজ্যে এগিয়ে না নিলে এই জনসংখ্যার চাপ ঢাকা শহরের উপর  কমানো কতটা সম্ভব হবে ?   

 ক) পদ্মাকে কেন্দ্র করে  বরিশাল, খুলনা ,ফরিদপুর যশোহর, এই অঞ্চল  শিল্প এবং ব্যবসা বাণিজ্যে উন্নত হলে মংলা নৌবন্দরের মাধ্যমে বিদেশের সঙ্গে সুদৃঢ় সম্পর্ক গড়ে উঠবে   

) টুরিস্ট ইন্ডাস্ট্রিহোটেল, মোটেল, পার্ক এবং বিনোদন ব্যবস্থা উন্নত করা হলে, দেশের মানুষ এবং পর্যটক আরাম  আয়েশের সুযোগ পাবে এবং সময়- অসময় লোকজন আরাম আয়েশের জন্য বিদেশে না গিয়ে নিজের দেশে নিজের পয়সা খরচ করবে – এতে  ফরেন কারেন্সী সেভ (সংরক্ষণ ) হবে ।  

) GDP – (গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট ) দেশের উৎপাদন বাড়বে এবং যদি ঠিক ভাবে অঞ্চল শিল্পায়িত  করা হয়, তাতে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে উঠবে এবং দেশের অর্থনীতিতে  ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।  বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার .%। দেশ এ ভাবে এগিয়ে গেলে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের অর্থনীতি জিডিপি হার আরো বৃদ্ধি পাবে।  

) আমাদের শিক্ষা জীবন চলাকালীন সময় ১৯৬০১৯৭০ এর দিকে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে ঢাকা, রাজশাহীচিটাগাং এবং ময়মনসিং এই চারটি উনিভার্সিটি ছিল।  বর্তমানে বাংলাদেশে  সরকারি বেসরকারি  মিলিয়ে এক শত কি তার বেশি ইউনিভার্সিটি রয়েছে। শুধু কি তাই , পৃথিবীর অনেক দেশেই বাংলাদেশী মেধাবী ছেলেমেয়েরা পড়াশুনা করে সুনাম অর্জন করছে।

আমি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, শেখ হাসিনাকে  আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি এই মহতী কাজের জন্য। তিনি   তাঁর পদ্মা সেতু উদ্ভোদন ভাষণে যে আশার বাণী শুনিয়েছেন  ,আমরা সে আশা এবং একই সঙ্গে তাঁর সুস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।    

সমাপ্ত

(ছবিঃ-সৌজন্যে গুগল)

পূর্ববর্তী নিবন্ধকানাডার গণতন্ত্র-পর্ব ৩
পরবর্তী নিবন্ধফ্যামিলি
নজরুল ইসলাম
নজরুল ইসলাম - জন্ম:- ১৯৪৮ সাল । এনায়েতপুর, কচুয়া, চাঁদপুর, বাংলাদেশ। শিক্ষা:- এম, কম ( ব্যাবস্থাপনা ), ঢাকা ইউনিভার্সিটি। এম, এ (অর্থনীতি ) জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি। চাকুরী জীবন:-ইসলামাবাদ, পাকিস্তান,বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া,আমেরিকা ও কানাডা। বর্তমানে :- অবসর জীবন- কানাডাতে। ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখির শুরু। প্রকাশিত বই:-আমার সংগ্রামী জীবন,সাদা ঘোড়া,জীবন চক্র,শুচিতা ও জীবনের মুখোমুখি।

আপনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন
এখানে আপনার নাম লিখুন