School এ পড়ার সময় অনেকেই অনেক প্রতিযোগিতামূলক কাজে নিয়োজিত হয়েছে। তেমনি করোনেশন এবং জেলা স্কুলের এক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় শেষ বক্তা হিসাবে মনোনিত হই। যাই হোক নিজেকে তৈরি করতে যেয়ে আমার চাচাত বোন খুব সাহায্য করে আমাকে। তার কাছেই জীবনের প্রথম ” দস্যু রানী ফুলন দেবির কথা জানতে পারি।
ফুলন দেবিকে নিয়ে ছায়াছবি ও তৈরি হয়েছে।
আচ্ছা আগে একটা কথা বলে নেই।।।। সাল আমার মনে থাকে না। এ জন্য সব সময় ইতিহাসে কম নাম্বার পেতাম।

দস্যু রানী ফুলন দেবী।।।।।
সাল মনে নাই তবে তিনি খুবই দরিদ্র পরিবারে উত্তর প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ১১ বছর বয়সে তার বিয়ে হয়েছিল তার থেকে তিন গুন বেশি বয়সী লোকের সাথে।
কি শর্বনাস , কি মারাত্মক,/ তিন গুন বেশি..!!!
পরে ঐ বিয়ে ভেঙে যায় এবং সে তার স্বামী ও পরিবার পরিত্যক্ত হয়।
২০/২১ বছর বয়সে সে যৌন নিপীড়ন এর শিকার হয়। এবং অপরাধের জীবন বেছে নেয়।

সাল মনে নাই আগেই বলেছি তবে দুই সপ্তাহ বিহমাই গ্রামে তাকে কারারুদ্ধ করা হয়। দুই সপ্তাহের জন্য প্রতি রাতে ঠাকুরদের একটি গ্রুপ ফুলনকে অধিকাংশ সময় গণ ধষর্ণ করত তার চেতনা লোপ না পাওয়া পর্যন্ত। পরে তিনি পালিয়ে যেতে সমর্থ হন এবং একা নিজেই একটি দস্যু দল গঠন করেন।
দুই বছর পর তিনি ঐ গ্রামে ডাকাতি করতে আসে এবং হঠাৎ করেই দুই জন ঠাকুরকে দেখে চিনতে পারে। যারা তাকে রেপ করেছিল। ফুলন গ্রামবাসির কাছে বাকিদের খোঁজ জানতে চান। কিন্তু তারা সেই খোঁজ দিতে ব্যর্থ হয়।
রাগে ক্ষোভ এ দিক শূন্য হয়ে যায়। এক পর্যায়ে গ্রামের সকল পুরুষকে এক লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা বা খুন করে।
মেয়েরাও খুন করতে পারে কিন্তু তার পিছনে আমরা তলিয়ে দেখিনা কতটা কষ্টে ক্ষোভ এ হত্যার মত নোংরামী কাজে লিপ্ত হয়।
মেয়েরা মায়ের জাত। এদের মায়াটাই বেশি। কিন্তু তখনই এরা হিংস্র হয় যখন পুরুষ নামক কিছু নর পিশাচ মেয়েদের কে মেয়ে না মনে করে শুধুমাত্র রক্তমাংসপিন্ড মনে করে স্বাদ গ্রহন করে।

প্রতিটা হত্যার পিছনে কষ্ট লুকিয়ে থাকে, প্রতিটা হত্যার পিছনে কারণ থাকে। আবার কিছু কিছু হত্যার কোন কারনই থাকে না।
ঐ যে পুরুষগুলি মেয়েটিকে মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার করেছে তারাও একধরনের খুনি।
আর ফুলন দেবী গুলি করে খুনি।
ধর্ষককে এমন শাস্তি সমর্থন করি।
They must shut 2 kill. No Marcy 4 this………….. *

৪র্থ খন্ড এ পযর্ন্তই ******

আপনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন
এখানে আপনার নাম লিখুন