ডারউইনের সেই বিখ্যাত থিওরি ‘Survival of the the fittest’ এর কথা স্মরণ করে এই প্রতিযোগিতামূলক ক্যাপিটালিস্টিক সমাজে টিকে থাকতে হলে আমাদের নিজেদের ও বাচ্চাদের লাইফ স্কিলসকে শানিত করা ছাড়া আর কোনো বিকল্পই নেই।

আজ এই মা দিবসে একটু ভিন্নতা এনে লিখতে বসেছি আমরা মায়েরা, বাবারা কিভাবে আমাদের বাচ্চাদের লাইফ স্কিলস বাড়াতে পারি, ওদেরকে স্বাবলম্বী হয়ে একজন সফল সন্তান হিসাবে গড়ে তুলতে পারি । আমি লাইফ স্কিলস বুঝতে ইচ্ছাকৃত ভাবে ইংরেজি ভাষার আশ্রয় নিয়েছি কারণ বাংলায় জীবন দক্ষতা শব্দটি আমরা কখনো ব্যাবহার করি না। আসুন লাইফ স্কিলস নামক অত্যন্ত দরকারি একটি বিষয় নিয়ে আলাপ করি।

সম্রাট নেপোলিয়ানের কথা দিয়ে আজকের আলোচনা শুরু করছি, ‘Give me a good mother, I will give you a good nation.’ এখন প্রশ্ন হলো ভালো মা বিষয়ে নেপোলিয়ান আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন সেটা জানার চেষ্টা করি। যেহেতু নেপোলিয়ানের সাথে দেখা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই, তাই আন্দাজের আশ্রয় নিতে হবে। আমার জ্ঞানে ও অভিজ্ঞতায় যেটা বলে সেটাই আপনাদের সাথে তুলে ধরছি।

আসলে মায়ের কোনো ভালো / খারাপ এভাবে গ্রেডিং নেই, এ পৃথিবীর তাবৎ মা ই ভালো , সবাই তাদের ছেলে মেয়েদের মঙ্গল চায়। সমস্যাটা এখানেই।  কিসে ছেলে মেয়েদের মঙ্গল হয় সেটা বুঝে না বুঝে অনেক সময় সচেতনে বা অসচেতনে আমরা ট্রাডিশনাল দেশীয় কায়দায় ও আধুনিকতায় জোড়াতালি দিয়ে আমরা নিজেরই একটি কালচার তৈরী করি, মাঝে মাঝে ওদের নিয়ে উদাস হয়ে থাকি আবার হটাৎ হটাৎ করে নিজেদের খাঁটি বাঙ্গালী মাতৃত্ব/পিতৃত্ব জাহির করতে যেয়ে কোমলমতি বাচ্চাদের স্বাধীনতার হস্তক্ষেপ করি , জোর দোবস্তি করে আমাদের ন্যায় পরায়ণ বোধ ওদেরকে চাপিয়ে দিয়ে ওদেরকে এক দিকে যেমন নষ্ট করে ফেলি, আরেক দিকে ওদের কাছেও কিন্তু ভালো হয়ে হয়ে উঠতে পারি না, ওঁরা ঘরের দরজা বন্ধ করে থাকে, আমাদের সাথে ডিস্ট্যান্ট মেনে চলে। ধীরে ধীরে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠলে ছেলে মেয়েদের সাথে সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটতে থাকে, স্কুল ড্রপ আউট হয়, ইউনিভার্সিটি ড্রপ আউট হয় ইত্যাদি। আপনাদের অনেকের নিশ্চয় কয়েক বছর আগে টরেন্টোতে বাংলাদেশী কমিউনিটিতে ঘটে যাওয়া মার্কহাম ট্রাজেডির কথা সবারই মনে আছে।

বাচ্চাদের সাথে বন্ধুর মতো আচরণ করুন, চেষ্টা করুন যাতে একজন মা হিসাবে, একজন বাবা হিসাবে ওদের কাছে জেনো ভালো বন্ধু হতে পারি। আমাদের বড়দের যেমন সম্মান আছে, ওদেরও সম্মান আছে, ওদেরকে সম্মান দিয়ে কথা বলুন, ওদের ছোট ছোট সুবিধা অসুবিধাগুলি ওদের চোখে দেখতে শিখুন, পাশাপাশি আমাদের দেশীয় মূল্যবোধের আলোকে মায়া মমতা, শ্রদ্ধা ভক্তি, সম্মান ইত্যাদি শব্দগুলি ছোট বেলা থেকে ওদেরকে একটু একটু করে বুঝতে দিন, মেহমানদারী, নিজেদের চাকরি, বন্ধু/বান্ধবের সাথে আড্ডার পাশা পাশি ছেলে মেয়েদের কে আরো সময় দিন। সময় থাকতে পথে আসুন, না হলে পরে অনেক অনেক পস্তাতে হবে।

এবার আসি, অপোজিট প্রসঙ্গে, অর্থ্যাৎ আজকের মূল আলোচনায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই আবার ছেলে মেয়েদেরকে অতি ভালোবেসে অতি আদর দিয়ে ওদের সব কাজ নিজেরা করে দিয়ে, ওদেরকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ না দিয়ে, বাচ্চাদের লাইফ স্কিলস নষ্ট করে ফেলি, এই মূল বিষয়ে আরেকটু ডিটেলস আলাপ করি।

আমাদের জেনারেশনে অর্থাৎ যারা ৫০-৭০ বছরের মধ্যে আছেন , আমি লক্ষ্য করেছি , আমরা যারা মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে এসেছি আমাদের মানসিকতা হচ্ছে আমরা ছোটবেলায় অনেক কষ্ট করেছি , তাই বাচ্চাদের কষ্ট দিতে চাই না। এই মহাভূলের মধ্যে দিয়ে বপিত হয় আমাদের অসফলতার বীজ। নিজেরা কষ্ট করে পরিশ্রম করে আয় করি, সন্তানদের কষ্ট বুঝতে দেই না, চাওয়া মাত্রই কিনে দেই ইলেক্ট্রনিক খেলনা, পরবর্তীতে সেল ফোন, আই ফোন, হেড ফোন ইত্যাদি। এই প্রবাস জীবনে আরো অনেক কিছু দেখেছি, ছেলেমেয়েদের গাড়ি কিনে দেওয়া, বাড়ি কিনে দেওয়া এমন কি ছেলে মেয়েদের সরকার থেকে যে হাজার হাজার টাকার লোন করেছিল সেই ওসাপ (Ontario Student Assistance Program) এর টাকা সেটাও ক্লিয়ার করে দেই। একবার কি ভেবেছেন, এভাবে কি আমরা ওদেরকে পঙ্গু করে ফেলছি না !!

এসব উন্নত দেশে এসে শিখেছি এখানে মা বাবারা ছোট্ট বাচ্চাকে টয়লেট ট্রেনিং দেয়, কিভাবে নিজে নিজের ডায়াপার চেঞ্জ করতে হয়, কিভাবে ভারী জ্যাকেট পড়তে হয়, মাথায় টুপি দিতে হয় ফলে স্কুলে অসুবিধা হয় না। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অতিভালোবাসায় উদ্বুদ্ধ হয়ে লাঞ্চ টাইমে বাচ্চাকে স্কুল থেকে বাসায় এনে দেশি কায়দায় মুখে তুলে লাঞ্চ খাওয়ায়ে আবার স্কুলে দিয়ে আসি। এভাবেই অতিভালোবাসায় নষ্ট করে ফেলি কচি কচি বাচ্চাদের লাইফ স্কিলস।

আরেকটু বড় হলে, ওদের হোম ওয়ার্ক কে নিজের হোম ওয়ার্ক মনে করে আদা জল খেয়ে ওদের সাথে বসে থেকে হোম ওয়ার্ক নিজেরাই করে দিয়ে আবারো ধ্বংস করি ওদের লাইফ স্কিলস।আমাকে ভুল বুঝবেন না, আমি বলছিনা, বাচ্চাদের হোম ওয়ার্ক করতে হেল্প করা যাবে না , আমি বলছি, অবশ্যই বাচ্চাকে গাইড করবেন, হোম ওয়ার্ক করার সময় তাদের পাশে বসবেন, তবে খেয়াল করবেন কত পার্সেন্ট আপনে হেল্প করছেন কত পার্সেন্ট ও নিজে নিজেই করছে।

বাচ্চারা আরেকটু বড় হলে অর্থাৎ হাই স্কুলে যাওয়ার পরে ওদের অনেক চেঞ্চ হয়, আমি আমার অন্যসময় হাই স্কুল নিয়ে লিখবো। আমি এখন যেটা বলতে চাচ্ছি, যদিও এটি প্রবাসে খুব বেশি ঘটে না কিন্তু তবুও কিছু কিছু আমাদের কমিনিউটির মা বাবারা বাচ্চাদেরকে অতিমাত্রায় ভালোবেসে ওদেরকে সারভাইভাল জব করতে দেয় না। আমরা মনেকরি, আমার ছেলে/মেয়ে টিম হর্টনে/কে এফ সি তে /গ্যাস স্টেশনে চাকরি করবে ? এতে ওর পড়াশুনার ক্ষতি ইত্যাদি। শুধু টাকা পয়সার জন্য না, নিজের লাইফ স্কিলস বাড়ানের জন্য অবশই বাচ্চাদের চাকরি করানো উচিত বলে আমি মনে করি। আর যদি খুব বেশি নাক উঁচু হয়, তবে বাচ্চাকে বলুন ওদের স্কুলের গাইডেন্স কাউন্সেলরের সাথে আলাপ করবে, কাছাকাছি YMCA বা কোনো কমিউনিটি বেসড অর্গানাইজেশন যেয়ে আলাপ করবে অথবা সরকারি ওয়েবসাইটে ঘেটে ইয়ুথদের ভালো চাকরি খুঁজে নিবে । আমরা অনেকেই জানি না সার্ভিস কানাডাতেও ইয়ুথ দের অনেক চাকরি আছে। গ্রেড টুয়েলভ থেকে কিছু কিছু বাচ্চাদের দেখেছি সার্ভিস কানাডাতে জব করছে। এভাবে আমরা নিজেরা একটু সচেতন হয়ে আমরা সরাসরি ইনভল্ভড না হয়ে আমরা ওদেরকে গাইড করে ওদের কে স্টুডেন্ট অবস্থায় চাকুরীতে রেখে ওদের লাইফ স্কিলস বাড়াতে যেন সাহায্য করি।

আমি আমার অফিসে দেখেছি কিছু কিছু ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানি , শ্রীলংকান বাচ্চা মেয়েরা ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রাজুয়েট হয়েই আমাদের মতো বুড়োদের সাথে দিব্বি চাকরি করে যাচ্ছে, অল্প সময়ে তর তর করে প্রমোশন পেয়ে উপরে উঠে যাচ্ছে। তাই, আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাসঃ করি, স্টুডেন্টস জব করার মধ্যে দিয়ে একদিকে যেমন বাচ্চারা নিজেদের পকেট খরচ চলার সুযোগ পায়, অন্য দিকে কাস্টমারের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়, কিভাবে প্রব্লেম সল্ভ করতে হয়, ইত্যাদি অনেক কিছু শেখার ব্যাপার আছে যা বাচ্চারা চাকরির মাধ্যমে শিখতে পারবে, নিজের লিডারশিপ স্কিলসকে উন্নত করতে পারবে, নিজের লাইফ স্কিল্সকে উন্নত করতে পারবে।

আজকের এই মা দিবসে মৃত মায়ের গলায় মালা পরিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে অথবা বয়স্ক মাকে বিছানা থেকে তুলে চকচকে কাপড়চোপড় পরিয়ে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করার পাশাপাশি আসুন আমরা ছেলে বুড়ো সবাই আমাদের সন্তানদের লাইফ স্কিলস সম্পর্কে সচেতন হই, আমাদের নিজেদের লাইফ স্কিলস সম্পর্কে সচেতন হই, আমাদের বাচ্চাদেরকে স্বাবলম্বী হতে শেখাই , ওদেরকে বাংলাদেশী হয়ে উঠতে শেখাই, ওদেরকে ভালো মানুষ হতে শেখাই পাশাপাশি ভাবে ওদের কাছেও শিখি কিভাবে কি সুন্দর করে ওঁরা গট গট করে ইংরেজিতে সাদাদের মতো কথা বলে, এদেশের অনেক নিয়ম কানুন এখকার বাচ্চার অনেক বুঝে, অনেক জানে, আমরাও ওদের কাছেও অনেক কিছু শিখতে পারি, আমাদের কম্যুনিকেশন স্কিলস বাড়াতে পারি, নিজেদের লাইফ স্কিলস বাড়াতে পারি । আর এভাবে এই পারস্পরিক উভমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে মনের অজান্তেই আমরা পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকি না কেন উপহার দিতে পারি একটি সুন্দর শিক্ষিত স্বাবলম্বী বাংলাদেশী জাতি। এই হোক আজকের মা দিবসে আমাদের অঙ্গীকার ।


এই COVID-19 এর লোক ডাউনের সময় আসুন কিছু দরকারি ওয়েবসাইট ও ফোন নাম্বার জেনে নিয়ে নিজেদের লাইফ স্কিলস বৃদ্ধি করি

বাসায় সেলফ আইসলেসনে থেকে যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ চান:
https://appletreemedicalgroup.com/
or
https://www.mdconnected.ca

If you have any questions related to COVID, visit the website at toronto.ca/covid

 If you need social supports and community resources or any issues:  https://211ontario.ca

SOME IMPORTANT PHONE NUMBERS:


1. For any medical matters for 24 hrs telephone service
Tele health Ontario, 1-866-797-0000

2. Any question related to COVID-19
call 416-338–7600
Monday to Sunday 8:30 am to 8:00 pm

3. Any non emergency matters and asking help from Toronto police: 416-808-2222

4. Distress lines
Toronto Distress Centres: 416 408-4357 or 408-HELP

5. Assaulted Women’s Helpline: 416 863-0511; Toll-free: 1 866 863-0511

6. Kids Help Phone: 1 800 668-6868; Languages: English and French

7. Community Crisis Line Scarborough and Rouge Hospital: 416 495-2891 for 24/7 telephone crisis support.

8. Mobile Crisis Response Teams (24 hrs/7 days)

Toronto
Gerstein Centre Crisis Line: 416 929-5200
York Region:
Community Crisis Response Service, Distress Centre: Toll Free: 1 855 310-COPE (2673)
Peel Region:
Mobile Crisis of Peel: 905 278-9036, 24 hours, 7 days a week (Mississauga, Brampton, Caledon)
Hamilton
St. Joseph’s Hospital Crisis Outreach and Support Team (COAST): 905 972-8338
Halton
Crisis Outreach and Support Team (COAST): 1 877 825-9011. Covers: Oakville, Milton, Georgetown, Acton and Burlington.

HAPPY MOTHERS DAY
——————————————————
জাকারিয়া মুহাম্মদ ময়ীন উদ্দিন, রেজিস্টার্ড সোস্যাল সার্ভিস ওয়ার্কার, টরেন্টো, কানাডা




পূর্ববর্তী নিবন্ধহাতটা ধরি
পরবর্তী নিবন্ধশুভ মাদিবস। শুধু মাত্র দোয়া করাতেই মায়ের প্রতি ভালোবাসা বা কর্তব্য শেষ হয় না !!!
জাকারিয়া মুহাম্মদ ময়ীন উদ্দিন
জাকারিয়া মুহাম্মদ ময়ীন উদ্দিন (জন্ম: ১৯৬৬ ), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়ে উন্নয়ন কর্মী হয়ে দেশীয় ও আন্তজার্তিক অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে চাকুরী শুরু করেন এবং তখন থেকেই লেখালেখিতে মনোনিবেশ। তবে লেখালেখি শুরুটা ছিল সেই হাইস্কুল জীবনে পাড়ার বড় ভাইদের প্রকাশিত ম্যাগাজিন 'অবসর' নামক পত্রিকার মাধ্যমে। ২০০৩ সালে কানাডায় সপরিবারে স্থায়ী ভাবে বসবাস শুরু করে, আবারও পড়াশুনা, প্রথম Humber College থেকে সোশ্যাল সার্ভিস বিষয়ে দুই বছরের ডিপ্লোমা, পরে University of Guelph থেকে ফ্যামিলি & কমিউনিটি সোশ্যাল সার্ভিস বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে আবারও উন্নয়ন কর্মী হিসাবে রেজিস্টার্ড সোশ্যাল সার্ভিস ওয়ার্কার হিসাবে ২০১০ সাল থেকে অদ্যাবধি টরেন্ট ভিত্তিক বিভিন্ন অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর করছেন । লেখকের কয়েকটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক গল্পপ্রবাসী ব্লগ, কানাডা ভিত্তিক একটি সাপ্তাহিক বাংলামেইল পত্রিকায় এবং মাসমিডিয়াতে ব্যাপক সাড়া পাওয়ার পরে ঢাকায় ২০২৩ সালের একুশে বইমেলায় লেখকের তিনটি বই হোমলেস, সিঙ্গেল মাদার, জোসনা ম্যানশন উপন্যাস আকারে প্রকাশিত হয় । বর্তমানে হাউজ হাজব্যান্ড নামে লেখকের আরেকটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক কে উপন্যাস হিসাবে ২০২৪ সালের ঢাকা একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হওয়ার অপেক্ষায় আছে । মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখকের একটি জনপ্রিয় গল্প 'শেকড়' ২০২১ সালে বাংলাদেশের বুকল্যান্ড প্রকাশনা থেকে ৫০ লেখকের ভাবনা নিয়ে পঞ্চাশে বাংলাদেশ গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছিল। গল্প/উপন্যাসের পাশাপাশি কবিতা, প্রবন্ধ লেখা ছাড়াও খেলাধুলা নিয়েও লেখকের অনেক লেখা রয়েছে।

আপনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন
এখানে আপনার নাম লিখুন