বাংলাদেশের খবর, FB, মেসেঞ্জার ইত্যাদি ঠিক নিয়মিত দেখা/শোনা হয়না, তাই দেশের খবরগুলি তাৎক্ষণিক পাইনা। যাহোক সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ভিকারুন্নেছার ছাত্রী অরিত্রীর আত্মহত্যার খবর কালকে U Tube এর  খবরের ক্লিপের মাধ্যমে জানতে পারলাম। মৃত্যু দুঃখজনক, তারপর আবার যদি এই রকম অল্পবয়সী একজন ছাত্রীর আত্মহত্যা হয় সেটি অত্যান্ত দুঃখজনক। আমি তাই প্রথমেই এই মেয়েটির আত্মার মাগফেরাত কামনা করি এবং তার পরিবারকে এই অপূরণীয় ক্ষতি সামলে নেবার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে দোআ প্রার্থনা করি।

ইদানিং দেশের কিছু কর্মকান্ডে মনে হয় আমাদের দেশের মানুষের জীবন যেন পশু পাখির জীবনের থেকেও অধম এবং নিরাপত্তাহীন। কারণ কোনো বিষয়ে আমাদের টনক নড়তে একেবারে একজন মানুষকে মরতে হয়, তার আগে আমাদের সমাজ, প্রশাসন এবং সাধারণ মানুষের কোনো সাড়া মেলে না। ট্রাফিক নিয়ম নিয়ে কথা বলতে হবে, সে জন্য একজন মানুষকে মরতে হবে, ইস্কুলের নিয়ম নিয়ে কথা বলতে হবে সে জন্য একজনকে আত্মহত্যা করতে হবে, ধর্ষণ নিয়ে কথা বলতে হবে সে জন্য একজন মেয়েকে ধর্ষিতা হতে হবে এবং আত্মহত্যা করতে হবে। এবং এখন আবার ছোট ছেলেমেয়েদেরকে আইন কানুন ভঙ্গ করে রাস্তায় নামতে হবে, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে হবে ইত্যাদি, তারপর সবার টনক নড়বে।

উপরোক্ত ঘটনাগুলি ঘটার আগে কারো কোনো মাথা বেথা বা দায়-দায়িত্ব নেই। আর ওই সমস্ত ঘটনার পরে যখন কোনো কিছু করা হয় সেটি হয় একটি ব্যান্ড এইড সলুশনের মতো। প্রথম প্রথম ঠিক থাকলেও দুদিন পরে আবার যা তাই হয়ে যায়, এবং আবারো কাউকে মরতে হয়, নতুন করে উন্মাদনা জাগার জন্য। চলছে এই সাইকেল। দেশে তো কতশত উন্নতি হলো, কিন্তু দেশের মানুষের মূল্যবোধের বিগত ৪৮ বছরে যেটুকু উন্নতি হওয়ার কথা সেটুকু কি হয়েছে। আর এই বিষয় নিয়ে সরকার, সরকারের বাইরের লোক, নেতা নেত্রী, সাধারণ মানুষ কেঊই তেমন কথা বলেন না। ছোটো একটি উদাহরণ দেই।

এবার দেশে গিয়ে বসুন্ধরা কমপ্লেক্সে যাই। নামাজ পড়ার জন্য মলের মধ্যে মসজিদ সংলগ্ন ওযু করার জায়গায় যাই। সেখানে পা ধোয়ার জন্য আলাদা সুন্দর একটি জায়গা করে দেওয়া আছে এবং সিংক/বেসিন এর উপরে পরিষ্কার বাংলা অক্ষরে লেখা আছে “সিংকে/বেসিনে পা তুলিয়া পা ধুইবেন না’, কিন্তু আমি দেখলাম সেখানে নামাজী এবং বেনামাজি সবাই দেদারছে সিংকের উপর পা তুলে পা ধৌত করছেন, এবং পা ধোয়ার জায়গাটি অবেবহারের কারণে শুকনো হয়ে আছে। আবার গেলাম সেনা কল্যাণ ভবনে, সেখানে সিঁড়ির কোনায় পানের পিক এবং সিগারেট বাট ফেলার জন একটি পাত্র রাখা আছে, কিন্তু সেই পাত্রে মধ্যের থেকে তার আশেপাশেই পানের পিক বা সিগারেট বাট বেশি পড়ে আছে। এখন এই কাজগুলি ঠিকমমত করার জন্য কি হাসিনা, খালেদা, পুলিশ-বিডিআর না মিলিটারি লাগবে। না, এখানে লাগবে আপনার বিবেক, অর্থাৎ আপনার মগজের মধ্যে একটি পুলিশ লাগবে যে কিনা আপনাকে উক্ত বেখেয়ালি বা বেআইনি কাজগুলি করতে প্রতিনিয়ত বাধা দিবে। আর এই পুলিশটি না থাকলে আইন-কানুন যতই থাক তাতে কোনোই কাজে আসবে না।

যাহোক মূল কথায় ফিরে আসি। ওই মেয়েটির আত্মহত্যার জন্য কি শুধুমাত্র ইস্কুল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি দায়ী ? দেশের ওভারঅল শিক্ষার পদ্ধতি, প্রশাসন, সমাজ, অভিভাবক কিংবা সাধারণ মানুষের কি কোনো দায়বদ্ধতা নেই, তারাও কি কিছুটা দায়ী নয়। একটি ছোটো বাচ্চাকে শিক্ষা দীক্ষা দেওয়ার প্রথম মন্ত্রটা হওয়া উচিত তাকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তোলা, তার পরে থাকবে তার ক্যারিয়ারের কথা। এবং তাকে এই একজন ভালো মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার শিক্ষাটাকি শুধু মাত্র পুঁথিগত বিদ্যায় সীমিত থাকবে ! প্রয়জন একটি হলিষ্টিক শিক্ষার। দুঃখজনক হলেও সত্য যে বর্তমান যুগে আমাদের দেশে এই জাতীয় শিক্ষার বড়ো অভাব। আর তার জন্য শিক্ষার পদ্ধতি, প্রশাসন, সমাজ, অভিভাবক সবাই দায়ী।

আমরা কেন যেন সব বিষয়ে একটু ব্র্যান্ড ভক্ত হয়ে গেছি। ব্র্যান্ড যদি আমাদেরকে গবোরগোলা খাওয়ায় তাতেও রাজি। ছেলেমেয়েকে যদি ব্র্যান্ডেড প্রতিষ্ঠানে না ঢোকাতে পারি তাহলেই দায়িত্ব শেষ, আর না পারলে কিছু হলো না। আর এই ব্র্যান্ড নামের অন্তরালে যে কি হসছে বা সেখানকার কর্তাবেক্তিরা নিজেরা কতখানি ব্র্যান্ডেড তাও খবর রাখি না। দেশি টিভি চ্যানেলের বিভিন্ন ক্রাইম রিপোর্টে প্রায়ই দেখা যায় ব্র্যান্ডেড অনেক প্রতিষ্ঠানের কায় কারবার। কিন্তু তাতে আমাদের খুব একটা যায় আসে না, যদি কিনা ২/৪টি প্রাণের হানি না হয়। কারো মৃত্যুর কারণে একটু হৈচৈ হলেও আবার যা তাই হয়ে যায়।

আমাদের এই ব্রান্ডপ্রীতি এই সমস্ত ব্র্যান্ডেড প্রতিষ্ঠানগুলিকে তাদের ইচ্ছামত চলার সুযোগ করে দেয়। তাদেরকে আমরা দেবতা বানিয়ে রাখি। by the way, আমি generalise করছি না, দুই একটি যে ভালো নেই তা ঠিক না, তাই আমার সমালোচনা তাদের জন্য নয়। যাহোক আমার ছেলেমেয়েকে যে ওই সমস্ত ব্র্যান্ডেড জায়গায় পাঠাতেই হবে এমন তো কোনো কথা নেই। আমি এবং আমার মতো অনেকেই আছেন যারা ছোটখাটো জায়গায় পড়াশুনা করে দেশে বা বিদেশে খুব ভালো করছেন এবং ভালো আছেন। চেষ্টাটা শুধু একমুখী হবে কেনো। আমরা আমাদের বাচ্চাদেরকে তাদের বেস্ট দেওয়ার মন্ত্রটা দিতে বের্থ হসচ্ছি।

আমার বচ্চা আপনার বাচ্চার মতো করবে বা তার মতো করতে হবে এর তো কোনো মানে নেই। আমাদের চেষ্টা হয়ে উচিত আমাদের বাচ্চাটি যাতে তার বেস্ট দিয়ে হলিস্টিক শিক্ষার মাধ্যমে একজন মানুষের মতো মানুষ হয়ে গড়ে উঠে। তার পর ঠিকই সে তার সামর্থ অনুযায়ী যোগ্য জায়গায় পৌঁছে যাবে। তাতে যদি আমার বাচ্চাটি আমার বন্ধুর বাচ্চার মতো না হলো তাতে ক্ষতি কি। কিন্তু না আমরা তা মানতে রাজি না, বাচ্চার সামর্থ আছে কি না তা না দেখে আমরা তাকে প্রতিনিয়ত প্রেসারাইজ করছি সেই রকম হওয়ার জন্য। “তুই ঘাস কাটিস, দেখিসনা অমুকের ছেলে কি করছে”. আমার এক পরিচিতজনের তার ছেলের প্রতি কমেন্ট। যাকে কমেন্ট করা হস্ছে সে খুবই ভালো রেজাল্ট করা একটি ভদ্র ছেলে কিন্তু তার পছন্দের পেশাটি তার বাবা মায়ের পছন্দের নয়, কারণ তারা চায় তার ছেলে অমুকের ছেলের পেশার মতো পেশায় কাজ করুক। এটি অনেক বাবা মায়ের মধ্যে আছে এবং এটি অত্তান্ত ক্ষতিকারক।

আমি এখানে আমার কাজের জন্য হিউম্যান রিসোর্সের একটি কোর্স করছিলাম। সেখানে একটি লোককে তার চাকরি থেকে কোনো কারণে টারমিনেশন করলে, সেই খবরটি কখন কিভাবে, কি ধরণের কথার মাধ্যমে জানাতে হবে সেই ট্রেনিং দেওয়া হয়েছিল। কথা ছিল যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে লোকটির যাতে করে লোকটির upset এর মাত্রা কম হয় এবং যেন অনাকাঙ্খিত কিছু না করে বসে। তো আমার কথা হলো ভিকারুনন্নেছার মতো একটি ব্র্যান্ডেড প্রতিষ্ঠানে একটি ছাত্রীকে ডিসিপ্লিনের আগে কি এই ধরনের চিন্তা থাকা উচিত না, অথবা ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নেয়ার পর্ববর্তী ধাপ হিসাবে কিছু কি থাকবে না। না কি জাস্ট পরীক্ষা বন্ধ বা এক্সফেল্ট করেই দায়িত্ব শেষ। আমার তো মনে হয় মেয়েটির বিরুদ্ধে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নেওয়ার সাথে সাথে তার সাথে বসে তার কাছ থেকে জানা উচিত কেন সে ঠিকমতো পড়াশুনা করতে পারে নি, বা কেন সে নকলের শরণাপর্ণ হলো। আবার এটাও তাদের খতিয়ে দেখা দরকার তাদের পাঠদান পদ্ধতিতে কোনো ঘাটতি আছে কি না, বা তারা কি বের্থ সঠিক পাঠদানে তা না হলে কেন এই মেয়েটিকে নকলের আশ্রয় নিতে হলো।

এবার অভিবাবকের কথায় আসি। আমরা একটি ব্র্যান্ডেড প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করেই কি আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে গেলো। আমারকি আমার বচ্চা কি করছে, কি শিখছে বা তার মনের অবস্থাটা কি এগুলি কি দেখার বিষয় নয়। সে কেন নকল করবে ? ইস্কুল কি তাকে ঠিকভাবে পড়াতে পারেনি, নাকি সে নিজে পরশুনর বাইরের কাজ নিয়ে বেশি ব্যস্ত থেকেছে। তার মানসিক অবস্থাটাও বা কেমন ছিল। দুঃখজনক হলেও সত্যি আমাদের অনেক অভিবাবকই এই বিষয়গুলিকে খেয়াল করেন না। হা খেয়াল তখন করেন, যখন বড়োসড়ো কিছু হয় এবং ফেরার পথ কম থাকে। আমরা বাড়ি গাড়ি, টাকা পয়সা, প্রতিবেশীর সাথে প্রতিযোগিতা নিয়ে এত ব্যস্ত থাকি যে বাচ্চাদের কোনো একটি ব্র্যান্ডেড জায়গায় ভর্তি করে, একটি গৃহ শিক্ষক রেখে বা কোনো নামি কোচিংএ ভর্তি করেই দায়িত্ব শেষ। বাচ্চাদের সাথে ডিসেন্ট টাইম কাটানোর টাইম নেই। এটির কোনো গবেষণাকৃতি সংখ্যা আমার কাছে না থাকলেও আমি আমার পরিচিত দেশের এবং বিদেশের অনেক পরিবারের উদাহরণ থেকে বলছি।

যেমন এখানে কাউকে দেখছি নিজে কোনো ডিস্যাবিলিটির কারণে কাজ করতে পারছেন না তাই সামাজিক অনুদানের সীমিত টাকা দিয়ে চলছেন। কিন্তু তার মধ্যে থেকেও সৎভাবে চলে সন্তাদের মানুষ করছেন। আবার অনেকে দামি বাড়ি, দামি গাড়ি এবং অনেক অর্থের মালিক হয়েও ছেলেমেয়েকে ঠিকমতো মানুষ করতে পারছেন না। কোনো কোনো ক্ষত্রে বাচ্চারা মানসিক ভাবে বিপর্যস্থ হস্ছে। আমার নিজের মনে আছে, ছোট বেলায় আমার বাবা আমাকে কখনো ভালো কোনো  রেস্টুরেন্টে নিয়ে পেট পুরে পছন্দমতো খাওয়ালে ভালো ঠিকই লাগতো। তবে তার থেকে বেশি ভালো লাগতো যখন সে আমাকে তার বাইকের পিছনে বসিয়ে দূর দূরান্তে বড়শি ফেলে মাছ ধরতে বা পাখি শিকারে নিয়ে যেত। এই মাছ ধরতে/পাখি শিকারে গিয়ে অনেক সময় ঠিকমতো খাওয়াও হতো না কারণ আসে পাশে সবসময় খাবারের দোকান ছিল না। তবে ওই সময়ের খিদেকে আর খিদে মনে হতো না। সব সময় যে মাছ পাওয়া যেত তাও না, অনেক সময় অপেক্ষার দীর্ঘ প্রহর গুনতে হতো। আর হাঁ, এই অপেক্ষার দীর্ঘ প্রহর গোনার থেকেই সেই ছোট বেলায় আমার মধ্যে জন্ম নিয়েছিল “patiecne বা perciverence” নামের জীবনের অতি গুরুত্বপূর্ণ জিনিষগুলি, যেটা কি না আমার বতর্তমান প্রফেশনাল কাজের সবথেকে বড়ো স্কিল। আমার বাবা একজন সাধারণ চাকরিজীবী ছিলেন, আমাদের অনেগুলি ভাইবোনের বড়ো একটি সংসার ছিল এবং তার অত্তান্ত সীমিত ইনকাম ছিল তথাপি তিনি আমাদেরকে শিক্ষা এবং মানুষ হওয়ার পথের পথিক করতে সখ্খম হয়েছিলেন। And for that, you must need enough, but not more than enough.

সময়ের পরিবর্তনে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কিছু কিছু পরিবত্রন আনতে হয়, কিন্তু আমাদের দেশের কিছু কিছু পদ্ধতি আমরা ওই সেই মান্ধাত্বা আমলের যা ছিল তাই নিয়েই চালিয়ে যাই, কারো কোনো বিকার নেই। আর মাঝে মধ্যে কারো কোনো বিকার থাকলেও তাদেরকে আবার কখনো সরিয়ে দেওয়া হয় কোনো এক অদৃশ্য কারণে। আমার খুবই পরিচিত একজন বিদেশের থেকে বিশেষ করে প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার বিষয়ে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করে বাইরের দুই একটি ভালো চাকরির অফার ছেড়ে দেশে চলে গিয়েছিলেন, দেশকে তার সেবা দেওয়ার জন্য। কিন্তু যেহেতু তার কোনো মামা খালু ছিল না তাই তার জাগা হলো না।  দীর্ঘ ৪/৫ বছর অক্লান্ত চেষ্টায় বের্থ হয়ে আবার দেশ ছাড়লেন। এরকম উদাহরণ আপনাদের কাছেও অনেক আছে। মামা খালু ছাড়াও যে আবার কারো কিছু হস্ছে না তা ঠিক নয়, কিন্তু সেটি খুব কম। প্রতিটি দক্ষ লোকেরই মামা খালু ছাড়া জায়গা থাকতে হবে।

আমরা আশাবাদী থাকতে চাই, তাই আশা করি উপরোক্ত ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় এবং সরকার ও সমাজ ব্যান্ড এইড কোনো সল্যুশন না দিয়ে একটি স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করুক। আর দেশে কোনো কিছু হলে বা কেউ কিছু করলে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করে সেটি রেকর্ড করে ভাইরাল করে দেওয়া বা কখনো কখনো জাতীয় গণমাধমে প্রকাশ করাটা একটি কালচারে পরিনিত হয়েছে। এটি সুখকর নয়। আর এই গালি-গালাজ কালচার বড়ো ছোটো সবার মধ্যে ঢুকে গেছে। ছোটরা এগুলি দেখে আর মনে করে কোনো কিছু পাওয়ার এটিই বোধ হয় সহজ পদ্ধতি, তাই তারা বড়ো হয়ে সেটি তার ভাই বোন, বন্ধু বান্ধব এবং পরবর্তীতে স্বামী-স্ত্রির সাথে বেবহার করে।

কোনো কিছু রাতা-রাতি পরিবর্তন সম্ভব না তবে পরিবর্তন করতে হবে এবং সে পথে ধীরে ধীরে আগানোর শুরু করাটাই মূল কথা। আসুন সে প্রত্যাশায় শেষ করি আজকের আলোচনা। এটি আমার একেবারে নিজস্ব অনুভূতি থেকে লেখা, তবে কারো মনে এই লেখার কারণে বিন্দু মাত্র কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। বরাবরের মতো আবারো বলছি আমি গুগলের মাধ্যমে বাংলা টাইপ করে থাকি তাই অনেক সময় অনাকাঙ্খিত ভুল হয় সে জন্য ক্ষমাপ্রাথী।

সবাই ভালো থাকেন।

বি. মুকুল

টরন্টো

আপনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন
এখানে আপনার নাম লিখুন