দরজাটার গায়ে সাইনবোর্ড । কে গেলো আর কে এলো চোখের উপর কালো মস্ত স্বর্নালী অভিরূপ। পৃথিবীর নিয়মে যাওয়া আসা আর আসা যাওয়া।
– রবী ঠাকুরের গান মনে আসলো —
।।।শুধু যাওয়া আসা, শুধু স্রোতে ভাসা
শুধু আলো-আঁধারে কাঁদা-হাসা।।
শুধু দেখা পাওয়া, শুধু ছুঁয়ে যাওয়া
শুধু দূরে যেতে যেতে কেঁদে চাওয়া
শুধু নব দুরাশায় আগে চ’লে যায়
পিছে ফেলে যায় মিছে আশা।।।
মিছে আশা ,,, শুধু মিছেমিছি আশা ই দিয়ে যায় কিছু …
কি লেখা… কি মায়া… কি জেনো এক অব্যক্ত চাপা না বলার বলা কথা…
– পায়ের পাতায় হিম হিম শীতল অনুভূতি হওয়া। অথচ কেমন ভেজা ভেজা ঘাসের চাদর, কালো কীটের প্রনয়ের বন্দর। জিহবা দিয়ে নেওয়া ঠোঁটের অভিসার। লবনাক্ত চুষে নিচ্ছে পাস্ত্যুর। গলার স্বরে চাপানো থাবার অমীমাংসিত অস্ত্র, হিংসা আর হিংস্র হায়েনার মিলনের মায়ানগর। মাঝ পথে নিরিহ হলো সর্ব নিঃস্ব অন্দরমহল। কিনকিন আওয়াজ হয়ে কেমন অসহায় এর বন্দর। হাত বাড়িয়ে পাশে কাউকে আবিষ্কার করার বৃথা চেষ্টা।
– সেই আমি হত্যার মানুষটি রক্ত চক্ষু মিলিয়ে দেখছে আমার পরাজয়ের প্রতিধ্বনির অস্পষ্টতা।
– পৃথিবীর মানুষগুলো যার যার মত আছে।
– সন্তান আছে, সন্তান নাই কেই বা রাখে না বলা অস্পষ্ট কালো বিষাক্ত খবর ।
– আপন পর, পর আপন। নয় কারো সব সুবিধার কাঞ্চন। দাবানলের দাবানো গলায় রশির দাড়ি টানার প্যাচানো আঁচল…
– দিন শেষে ঐ পিশাচের মুখে রাবণের গুনগান আর চামচামিরা করে জয়ের শ্লোগান।
– বন্দী স্মৃতির পশ্চাতে বুজবে না কেউ যতদিন না তার হবে।
– পালানোর পথ বন্ধরূপ, ইচ্ছেকৃত সর্বনাশের সাজাস্বরুপ।
* বোকার সরগরমের মরনাস্ত্র *
ভালো থাকুক প্রিয়রা , ভালো থাকুক গর্হিত শিবচরেরা …
কোন এক সাইকোপ্যাথিক ***
® ১০ এপ্রিল ২০২০
*** নীলিকা নীলাচল***