রাত বাজছে ১২:০০।
চোখে পাতা এক বিন্দু ঘুমে র-ছটা নাই কমলীকার। মনের ভিতর নানা কথাকলি উঁকিবুঁকি করছে। মৃন্ময় কে সে শ্রদ্ধা করে, ভক্তি করে, তার প্রতি তার দ্বায়িত্ব অনুভব- করে কিন্তু সে কি ভালোবাসে তাকে?
আজ কেন জানি বার বার এমন কথাই মনে হচ্ছে। কেন এমন হচ্ছে………. রাত বাড়ছে। সবাই ঘুমে আছে। চারদিক নিঃস্তবদ্ধ।
বিয়ে রপর থেকে কমলীকা মৃন্ময় এর প্রতি কোন অবহেলা করে নি। বরং তার যথাসাাধ্য চেষ্টট া করেছে খুশি রাখবার। অথচ আজ দুজন বাজারথেকে ফিরবার সময় হঠাৎ বলে উঠল তোমারআর আমার পছন্দ এক নয়। কাজ এক নয়, চিন্তাধারা একরক ম- নয়। তোমার- সাথে আমার কোন মিল নাই। তোমা র-স্ট্যাটাস আর আমার স্ট্যটাস ও- এক নয়। আমি তোমাকে আগে দেখলে হয়ত বিয়ে ই-করতা ম- না।
কমলীকা চোখে র- পাতা এক করতে পারছে না। সারাটা জীবন এই অপমা ন- বয়ে বেড়াতে হবে। অথচ কি দোষ তার?
ভাবছে বছরে র- পর বছর পাশে কাটিয়ে দিলে ও- কখনও কখনও যাকে আপন ভাবা হয় সে আপনই হতে পারে না। শুধু দ্বায়িত্বে র- খাতায়- বুঝি আমৃত্যু স্বাক্ষর করে যেতে হয়। ভেজা চোখে পাতা বুজে ভাবল এটাই জীবন।
নীলিকা নীলাচল ***
কমলীকা চোখে র- পাতা এক করতে পারছে না। সারাটা জীবন এই অপমা ন- বয়ে বেড়াতে হবে। অথচ কি দোষ তার?
ভাবছে বছরে র- পর বছর পাশে কাটিয়ে দিলে ও- কখনও কখনও যাকে আপন ভাবা হয় সে আপনই হতে পারে না। শুধু