সাত সকালে, অগচরে বরাবর তাঁকে আমি দ্যাখি,
কে সে লুকিয়েছ, অজান্তে আমারই গহীন অন্তর!
কেউ না জানুক, জানিয়েছিলো এক অন্ধ অন্তর্যামী!
অবিশাস্য! অবান্তর,পরাবাস্তব,অলীকের মহলান্দর।
কৃষ্ণচূড়ার ঐ বন্যা, ধরেছো কেন নোঙর আমার অধরে,
কেনই বা দিয়েছে ধরা, মৎসমানব!স্লটলেকে
ঐ মায়াজাল শাদা শাদা মোসুমী কাশঁবনে?
সিন্ধ শীতল কদম ফু্টঁছে, অপরুপ এ অাধাঁরে।
আজ সবার জন্য উন্মুক্ত শ্রাবণধারা যে চারিদিক।
ঈশ্বর! এ কপালের নীল টিপ তাঁর বাধঁন খুলেদিক!!
থেমে থাকেনা, নতুন বন্যা ও বাদল, অন্তরে রণে রণে;
যেমন সুন্দরবনের হরিনীচোখে, তুৃমি পূনির্মাআলো চাও!কেউ না জানুক, জানিয়েছিলো অদেখা অন্ধ অন্তর্যামী!
ওহ! চন্দ্রবিন্দু**ফিরিয়ে দিয়ে, থেকে গেলে কেন তুমি?
ঈশ্বর! নতুন এক বন্যার চুলের গন্ধে এই শেষবার মৎসমানবকে সমু্দ্র তলদেশে ফিরিয়ে নেও!