রোহিংগাদের নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে অনেক যুক্তি-তর্ক আছে। ফেসবুক খুললে অনেক আলোচলা-সমালোচনা যেমন আছে তেমনই আছে অনেক ফেইক নিউজের ছড়াছড়ি।
কেউ তাদের জন্য সীমান্ত খুলে দিতে বলছেন, কেউ চিন্তিত আশ্রয়দানের পরবর্তী ইকোনোমিক-ডেমোগ্রাফিক ইফেক্ট নিয়ে, কেউবা চিন্তিত এপিডেমিক হারে প্রাণঘাতী রোগ – পোলিও, হেপাটাইটিস, এইচআইভি এসবের প্রসার নিয়ে।
সরকার রোহিংগা ক্যাম্পগুলিতে হেলথ স্ক্রীনিং সেবা দিচ্ছে, স্বাস্থসেবা দিচ্ছে লাখের কাছাকাছি গর্ভবতী রোহিংগাদেরকেও। বিভিন্ন দেশ থেকে ত্রান আসছে, ত্রানের ব্যাবস্থা করা হচ্ছে বেসরকারী ভাবেও।
তুরষ্ক অবশ্য ত্রান পাঠাচ্ছে সরাসরি মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে যাতে তারা সেই ত্রান তাদের হাতে নির্যাতিত রোহিংগাদের দিতে পারে! এরদোগানের এই নির্বুদ্ধিতার কারন বুঝলাম না, যেখানে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী যুদ্ধাবস্থার মতই বর্ডারে এন্টি-পার্সোনেল মাইন রেখে নিরীহ মানুষ খুন করছে!
যাই হোক, চ্যানেল ফোর এর এশিয়া করসপন্ডেন্ট জনাথন মিলার গত ১৮ই সেপ্টেম্বর ৩৬ মিনিটের একটি ডকুমেন্টারী প্রকাশ করেছে “A boy with no name for a people with no identity” নামে। সেময় করে সেটি একবার দেখে নিতে পারেন।