আমাকে ভালবাসা দিবসে ভালবাসতেই হবে
একথা আমি বলি না।
ভালবাসা কি দিন ক্ষণের হিসাব মেনে চলে?
তারিখের হিসাবে নয়, তুমি আমাকে ভালবাসবে
প্রতিটি দিন প্রতিটি মুহূর্তে।
বছরের একটা দিন আমি চাই না সহস্র গোলাপ
আমি প্রতিদিন চাই একটি গোলাপ
যার সুবাসে আমি ভুলে যাব সারাদিনের ক্লান্তি।
অন্ধ কারারক্ষী কন্যাকে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন
কি কখনো কোন গোলাপ উপহার দিয়েছিলেন?
তা আমার জানা নেই
কিন্তু তিনি অমান্য করেছিলেন সম্রাট ক্লদিয়াসের নির্দেশ
তিনি শুভ পরিণয় ঘটিয়েছিলেন একদল তরুণ তরুণীর
সম্রাটের রোষানলে হয়েছিলেন কারাবন্দী।
ভালবাসার যাজক কি আর আটকে রাখেন মন!
প্রেমে পড়েন কারারক্ষীর অন্ধ কন্যার
অন্ধ তরুণীর দৃষ্টি ফিরিয়ে দিয়ে প্রেমে ভাসান তাকেও
সম্রাটের দেয়া মৃত্যুদন্ড কে মাথা পেতে নিয়ে
লিখে যান জীবনের শেষ চিঠি
ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যু না হলে তিনি কি ঘর বাঁধতেন?
অথবা আর কোন নিদর্শন রেখে যেতেন ?
আমার জানা নেই
তবুও তিনি ভালবাসার অমর কাব্য হয়ে থাকবেন
প্রতিটি যুগলের হৃদয়ে।
তারই মতো, হ্যাঁ তারই মতো তোমার ভালবাসা
ছুঁয়ে যাক আমাকে প্রতিটি ক্ষণ
মনের গভীরে লেখা হোক আমার নাম
সেখানে প্রতিটি ভোরে খুঁজে নেবো প্রিয় ভালবাসার ঘ্রাণ
তোমার অনুরণনে, রক্ত কণিকায় ফুটে উঠবে
আমার ভালবাসার ফুল
লাল, নীল, হলুদ, সবুজ…..পৃথিবীতে যত রঙ আছে
তার সব রঙে ফুটাবো সে ফুল, আমার ভালবাসায়।
ভ্যালেন্টাইনের মতো আমার অন্তচোঁখ খুলে দিয়ে
দেখাবে আলো, অন্ধ গলি থেকে নিয়ে যাবে জোছনালোকে
সেখানে দাঁড়িয়ে দেখবো দূরে সাগর-আকাশের মিতালী।
তখন পাহাড়ের শীর্ষে দাঁড়িয়ে তুমি আর আমি
শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো এক ছবি।
একথা আমি বলি না।
ভালবাসা কি দিন ক্ষণের হিসাব মেনে চলে?
তারিখের হিসাবে নয়, তুমি আমাকে ভালবাসবে
প্রতিটি দিন প্রতিটি মুহূর্তে।
বছরের একটা দিন আমি চাই না সহস্র গোলাপ
আমি প্রতিদিন চাই একটি গোলাপ
যার সুবাসে আমি ভুলে যাব সারাদিনের ক্লান্তি।
অন্ধ কারারক্ষী কন্যাকে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন
কি কখনো কোন গোলাপ উপহার দিয়েছিলেন?
তা আমার জানা নেই
কিন্তু তিনি অমান্য করেছিলেন সম্রাট ক্লদিয়াসের নির্দেশ
তিনি শুভ পরিণয় ঘটিয়েছিলেন একদল তরুণ তরুণীর
সম্রাটের রোষানলে হয়েছিলেন কারাবন্দী।
ভালবাসার যাজক কি আর আটকে রাখেন মন!
প্রেমে পড়েন কারারক্ষীর অন্ধ কন্যার
অন্ধ তরুণীর দৃষ্টি ফিরিয়ে দিয়ে প্রেমে ভাসান তাকেও
সম্রাটের দেয়া মৃত্যুদন্ড কে মাথা পেতে নিয়ে
লিখে যান জীবনের শেষ চিঠি
ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যু না হলে তিনি কি ঘর বাঁধতেন?
অথবা আর কোন নিদর্শন রেখে যেতেন ?
আমার জানা নেই
তবুও তিনি ভালবাসার অমর কাব্য হয়ে থাকবেন
প্রতিটি যুগলের হৃদয়ে।
তারই মতো, হ্যাঁ তারই মতো তোমার ভালবাসা
ছুঁয়ে যাক আমাকে প্রতিটি ক্ষণ
মনের গভীরে লেখা হোক আমার নাম
সেখানে প্রতিটি ভোরে খুঁজে নেবো প্রিয় ভালবাসার ঘ্রাণ
তোমার অনুরণনে, রক্ত কণিকায় ফুটে উঠবে
আমার ভালবাসার ফুল
লাল, নীল, হলুদ, সবুজ…..পৃথিবীতে যত রঙ আছে
তার সব রঙে ফুটাবো সে ফুল, আমার ভালবাসায়।
ভ্যালেন্টাইনের মতো আমার অন্তচোঁখ খুলে দিয়ে
দেখাবে আলো, অন্ধ গলি থেকে নিয়ে যাবে জোছনালোকে
সেখানে দাঁড়িয়ে দেখবো দূরে সাগর-আকাশের মিতালী।
তখন পাহাড়ের শীর্ষে দাঁড়িয়ে তুমি আর আমি
শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো এক ছবি।